আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে ইউরোপের অন্যতম দুই শক্তিধর দেশ ফ্রান্স এবং জার্মানির মধ্যে যুদ্ধ শুরু হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ডামাডোলে লাভের খাতা আরও ভারী করেছে তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। যা নিয়ে স্বয়ং মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, উপরওয়ালার আয়ের চেয়েও বেশি আয় তাদের। বিলিয়ন ডলারের ব্যবসার পালে হাওয়া লাগিয়ে চলা
হিজাব না পরার কারণ দেখিয়ে দেশী-বিদেশি এনজিওতে নারীদের কাজ করা নিষিদ্ধ করেছে তালেবান। এই নির্দেশ লঙ্ঘন করা হলে তাদের লাইসেন্স বাতিলের হুমকি দেয়া হয়েছে। তালেবান তাদের নির্দেশের পক্ষে ব্যাখ্যা দিয়ে
ইউক্রেনে রুশ হামলার কারণে বছরে দেশটির শস্য উৎপাদন ৪০ শতাংশ কমছে। ইউক্রেনিয়ান গ্রেইন এসোসিয়েশনের প্রধান সের্গেই ইভাশচেঙ্কো শুক্রবার এ কথা জানান। খবর এএফপির। তিনি বলেন, আমরা চলতি বছরের শেষ নাগাদ
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট শেষ পর্যন্ত ইউক্রেন অভিযানকে ‘যুদ্ধ’ হিসেবে স্বীকার করার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শুক্রবার পুতিনকে বাস্তবতা স্বীকার করে ইউক্রেন থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে। পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে একটি ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’
কূটনীতিকদের মতো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের জন্য স্পর্শকাতর বিষয়ে সরকারকে আরও কৌশলী হতে বলেছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকেরা৷ একজন রাষ্ট্রদূতের নিরাপত্তা দেওয়া সরকারের দায়িত্ব৷ মন্ত্রীরা যাই বলুন না কেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের শাহীনবাগে
ইউক্রেনে ব্যবহারের জন্য রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা গোষ্ঠী ওয়াগনারকে উত্তর কোরিয়া রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করছে বলে অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে দেশটির এই অভিযোগ পিয়ংইয়ং ও ওয়াগনার উভয়ই অস্বীকার করেছে। ব্রিটিশ
যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডাজুড়ে তাপমাত্রা খুব দ্রুত নামতে থাকায় মাত্র পাঁচ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে অনাবৃত ত্বকে ফ্রস্টবাইট হতে পারে বলে সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা। একটি শক্তিশালী আর্কটিক শীতকালীন ঝড়ের কারণে বছরের
জার্মানির কিল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমির অর্থনীতিবিদরা ইউক্রেনকে দেয়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সহায়তার খবর রাখছেন৷ https://p.dw.com/p/4LGtv জার্মানির কিল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমির অর্থনীতিবিদরা ইউক্রেনকে দেয়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশের
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মতো ‘মিয়ানমার পরিস্থিতি’ নিয়ে প্রস্তাব পাশ হয়েছে। এতে রোহিঙ্গা সংকট ও এর টেকসই সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এ প্রস্তাবের মূল উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করেছে ব্রিটেন।