1. admin@kishorganjeralo.com : kishorganjeralo.com :
  2. admin@shadinota.net : shadinota net : shadinota net
নোটিশ :
গাজায় নৃশংসতা: ইসরায়েলি সঙ্গীতের সময় পিঠ দেখিয়ে ইতালীয়দের প্রতিবাদ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে চার ‘হাতিয়ার’: হামলা, মামলা, হুমকি, মব বিভাজন আর বিভক্তি যেন জাতীয় পার্টির নিয়তি আগামী মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সেবাস্তিয়ান লেকোর্নু কাতারে ইসরায়েলি বিমান হামলা, যা বললেন তারেক রহমান ডাকসু নির্বাচন ছাত্রশিবিরের সাদিক ভিপি, ফরহাদ জিএস, মহিউদ্দীন এজিএস নির্বাচিত ডাকসু নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলেন আবিদ নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জেন-জিদের পছন্দ র‍্যাপার থেকে রাজনীতিক হওয়া বালেন একীভূত হওয়া ব্যাংকগুলোতে আমানতকারীদের অর্থ সম্পূর্ণ সুরক্ষিত থাকবে : অর্থ উপদেষ্টা
ব্রেকিং নিউজ :
গাজায় নৃশংসতা: ইসরায়েলি সঙ্গীতের সময় পিঠ দেখিয়ে ইতালীয়দের প্রতিবাদ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে চার ‘হাতিয়ার’: হামলা, মামলা, হুমকি, মব বিভাজন আর বিভক্তি যেন জাতীয় পার্টির নিয়তি আগামী মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সেবাস্তিয়ান লেকোর্নু কাতারে ইসরায়েলি বিমান হামলা, যা বললেন তারেক রহমান ডাকসু নির্বাচন ছাত্রশিবিরের সাদিক ভিপি, ফরহাদ জিএস, মহিউদ্দীন এজিএস নির্বাচিত ডাকসু নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলেন আবিদ নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জেন-জিদের পছন্দ র‍্যাপার থেকে রাজনীতিক হওয়া বালেন একীভূত হওয়া ব্যাংকগুলোতে আমানতকারীদের অর্থ সম্পূর্ণ সুরক্ষিত থাকবে : অর্থ উপদেষ্টা

নাগরিকদের ওপর নির্যাতন বাড়িয়েছে মিয়ানমার সামরিক বাহিনী : জাতিসংঘ

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৬৩ বার পঠিত

মিয়ানমারে বিরোধী মতকে দমনের অংশ হিসেবে বেসামরিক লোকজনের ওপর নির্যাতন, গ্রেপ্তার ও হত্যাকাণ্ডের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে দেশটির সামরিক সরকার। সম্প্রতি সেখানে ১০ হাজারেরও বেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। খবর আলজাজিরার।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অং সান সু চি’র নেতৃত্বাধীন নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদে অংশ নিতে রাজপথে নেমে আসে সাধারণ মানুষ। তবে এই বিক্ষোভের জবাব সরকার দেয় ভয়ানক সহিংসতার মাধ্যমে। এই প্রতিবাদ বিক্ষোভ এক সময়ে রূপ নেয় সশস্ত্র বিদ্রোহে, যার প্রভাবে এখনও বেশ কয়েকটি ফ্রন্টে চলছে সশস্ত্র লড়াই। গত ফেব্রুয়ারিতে দেশটির সরকার নতুন সৈন্য সংগ্রহের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীতে নাগরিকদের নিয়োগ বাধ্যতামূলক করে।

গতকাল মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক জানান, সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে দেশটিতে পাঁচ হাজার ৩৫০ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে সেনাবাহিনী। কয়েকশ ভুক্তভোগী ও প্রত্যক্ষদর্শীর দূর থেকে নেওয়া সাক্ষাৎকারের ওপর ভিত্তি করে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। কারণ হিসেবে বলা হয় সেখানে তদন্তকারীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না।

Advertisement

সংঘাতে যে প্রাণহানি হয়েছে, তার মধ্যে দুই হাজার ৪১৪ জন মারা গেছে গত বছরের এপ্রিল মাস থেকে এ বছরের জুন মাস পর্যন্ত। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রাণহানির এই সংখ্যা এর আগের প্রতিবেদনের চাইতে ৫০ শতাংশেরও বেশি। শত শত মানুষ দেশটিতে বিমান হামলা ও কামানের গোলায় মারা গেছে।

এ বিষয়ে জাতিসংঘের অধিকার বিষয়ক অফিসের মিয়ানমার টিমের প্রধান জেমস রোডহাভের বলেন, ‘মানবাধিকার ইস্যুতে মিয়ানমার অতল অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে।’ জেনেভায় সাংবাদিকদের উদ্দেশে রোডহাভের আরও বলেন, ‘আইন ব্যবস্থাকে নিজেদের পক্ষে এনে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এই সংকট তৈরি করেছে। দেশ পরিচালনার প্রতি ক্ষেত্রে করা হয়েছে দুর্বৃত্তায়ন।’

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে এ পর্যন্ত ২৭ হাজার ৪০০ লোককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তারা এখনও সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে রয়েছে।

রাজনৈতিক বিরোধিতার শাস্তি হিসেবে অনেক শিশুকে আটক করা হয়েছে, যাদের অভিভবকদের সঙ্গে যোগাযোগও করা হয়নি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। এ প্রসঙ্গে জাতিসংঘের অধিকার অফিসরে মুখপাত্র লিজ থরোসেল একটি সংবাদ সম্মেলনে জানান, কমপক্ষে এক হাজার ৮৫৩ জন সামরিক বাহিনীর হেফাজতে থাকা অবস্থায় মারা গেছে, যাদের মধ্যে ৮৮টি শিশুও রয়েছে। তবে মিয়ানমার সেনাবাহিনী জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

গতকাল মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক জানান, সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে দেশটিতে পাঁচ হাজার ৩৫০ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে সেনাবাহিনী। কয়েকশ ভুক্তভোগী ও প্রত্যক্ষদর্শীর দূর থেকে নেওয়া সাক্ষাৎকারের ওপর ভিত্তি করে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। কারণ হিসেবে বলা হয় সেখানে তদন্তকারীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না।সংঘাতে যে প্রাণহানি হয়েছে, তার মধ্যে দুই হাজার ৪১৪ জন মারা গেছে গত বছরের এপ্রিল মাস থেকে এ বছরের জুন মাস পর্যন্ত। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রাণহানির এই সংখ্যা এর আগের প্রতিবেদনের চাইতে ৫০ শতাংশেরও বেশি। শত শত মানুষ দেশটিতে বিমান হামলা ও কামানের গোলায় মারা গেছে।

এ বিষয়ে জাতিসংঘের অধিকার বিষয়ক অফিসের মিয়ানমার টিমের প্রধান জেমস রোডহাভের বলেন, ‘মানবাধিকার ইস্যুতে মিয়ানমার অতল অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে।’ জেনেভায় সাংবাদিকদের উদ্দেশে রোডহাভের আরও বলেন, ‘আইন ব্যবস্থাকে নিজেদের পক্ষে এনে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এই সংকট তৈরি করেছে। দেশ পরিচালনার প্রতি ক্ষেত্রে করা হয়েছে দুর্বৃত্তায়ন।’

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে এ পর্যন্ত ২৭ হাজার ৪০০ লোককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তারা এখনও সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে রয়েছে।রাজনৈতিক বিরোধিতার শাস্তি হিসেবে অনেক শিশুকে আটক করা হয়েছে, যাদের অভিভবকদের সঙ্গে যোগাযোগও করা হয়নি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। এ প্রসঙ্গে জাতিসংঘের অধিকার অফিসরে মুখপাত্র লিজ থরোসেল একটি সংবাদ সম্মেলনে জানান, কমপক্ষে এক হাজার ৮৫৩ জন সামরিক বাহিনীর হেফাজতে থাকা অবস্থায় মারা গেছে, যাদের মধ্যে ৮৮টি শিশুও রয়েছে। তবে মিয়ানমার সেনাবাহিনী জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই রকম আরো কিছু জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 shadinota.net
Design & Development By Hostitbd.Com