এনআইডিসুরক্ষা সেবা বিভাগে হস্তান্তরনিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং নির্বাচন কমিশনেরটানাপোড়ন প্রায় ১৪ বছরের। এনিয়ে দুপক্ষের টানাটানি চললেও সবশেষ মন্ত্রিসভায় নতুন আইনের নীতিগতঅনুমোদন দেয়ার পর তৈরি হয়েছেআবারও জটিলতা। নির্বাচন কমিশন বলছে, কাউকে হস্তান্তর করবে না তাদেরসার্ভার।
সর্বপ্রথম ২০০৮ সালে ছবিযুক্তভোটার তালিকা তৈরি করে এটিএমশামছুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন। এরপর সেটির নামদেয়া হয় জাতীয় পরিচয়পত্র।তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে এপরিচয়পত্র হস্তান্তরের প্রশ্নে বেঁকে বসেছে নির্বাচন কমিশন। সম্প্রতি মন্ত্রিসভায় এ বিষয়ে নতুনআইনের নীতিগত অনুমোদন দেয়া হলে এনআইডি হস্তান্তরেরতোড়জোর শুরু হয়।
এদিকে, বুধবার (১৯ অক্টোবর) নির্বাচনকমিশনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সাবেক নির্বাচন কমিশনাররা এনআইডি ইসিতে রাখার পক্ষেই জোর দেন।
এনিয়ে বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) নির্বাচনকমিশনার মো.আলমগীর সাংবাদিকদেরজানান, এনআইডি সার্ভার কিংবা জনবল কিছুই হস্তান্তরকরা হবে না। বরংজাতীয় পরিচয়পত্রের নাম পরিবর্তন করেরাখা হবে (ভোটার আইডিকার্ড)।
ইসি কমিশনার জানান, টাকার বিনিময় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকসহ ১৬০টি প্রতিষ্ঠান এনআইডি সার্ভারের তথ্য ব্যবহার করে।এক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেও একই পদ্ধতিতে টাকারবিনিময়ে সার্ভারের তথ্য দেয়া যেতেপারে।
ভোটার আইডির জায়গায় নতুন করে আরেকটিজাতীয় পরিচয়পত্র করতে গিয়ে জটিলতাহবে নাগরিকদের। তবে নতুন কিছুকরলে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরএখতিয়ার বলেও জানান একমিশনার।
এনআইডি’র হস্তান্তর প্রক্রিয়া, আসছে নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলবেনা বলেও জানান এনির্বাচন কমিশনার।
Leave a Reply