1. admin@kishorganjeralo.com : kishorganjeralo.com :
  2. admin@shadinota.net : shadinota net : shadinota net
ব্রেকিং নিউজ :

ট্রাম্পের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কি হুমকিতে

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১৫৩ বার পঠিত

যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট ভবন ক্যাপিটল হিলে ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি হামলার ঘটনায় দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধের অভিযোগ আনার সুপারিশ করা হয়েছে।

 

তার বিরুদ্ধে চারটি ফৌজদারি অভিযোগ আনার ব্যাপারে বিচার বিভাগকে সুপারিশ করেছে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের হাউস সিলেক্ট কমিটি।

প্রশ্ন হলো, এসব অভিযোগ আনা হলে ট্রাম্পের কী হবে? তিনি কী করবেন এরপর এবং কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ? ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনার সুপারিশ করা হয়েছে সেগুলো হলো, সরকারি কার্যক্রমে বাধা দেয়া, রাষ্ট্রকে ধোঁকা দেয়ার ষড়যন্ত্র, মিথ্যা বক্তব্য দেয়া ও সমর্থকদের বিদ্রোহে প্ররোচিত করা, সহযোগিতা করা এবং পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়া। তবে ট্রাম্প এসব অভিযোগ মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু অভিযোগ অস্বীকার করলেই কি ‘বিপদ’ পিছু ছাড়বে?

মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভিসের (প্রতিনিধি পরিষদ) ক্ষমতাসীন দলের সদস্যদের নিয়ে গঠিত সিলেক্ট কমিটির এ সুপারিশ মানতে বাধ্য নয় মার্কিন বিচার বিভাগ। তবে ডেমোক্র্যাট দলীয় সদস্য জেমি রাসকিন বলছেন, এসব সুপারিশের বিপরীতে প্রচুর প্রমাণ তাদের হাতে আছে। তবে ক্যাপিটল হামলার ঘটনায় কংগ্রেস একাই তদন্ত করছে না, এ ব্যাপারে বিচার বিভাগের পৃথক তদন্তও চলমান।

বিচার বিভাগের তদন্তে কী ফলাফল আসবে তা বিবেচনার বাইরে রেখেও বলা যায়, যদি সিলেক্ট কমিটির সুপারিশ করা অভিযোগগুলো প্রমাণিত হয় তবে ট্রাম্পকে কয়েক কোটি ডলার জরিমানা, এমনকি তার ২০ বছরের কারাদণ্ডও হতে পারে। 

তার বিরুদ্ধে চারটি ফৌজদারি অভিযোগ আনার ব্যাপারে বিচার বিভাগকে সুপারিশ করেছে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের হাউস সিলেক্ট কমিটি।

প্রশ্ন হলো, এসব অভিযোগ আনা হলে ট্রাম্পের কী হবে? তিনি কী করবেন এরপর এবং কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ? ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনার সুপারিশ করা হয়েছে সেগুলো হলো, সরকারি কার্যক্রমে বাধা দেয়া, রাষ্ট্রকে ধোঁকা দেয়ার ষড়যন্ত্র, মিথ্যা বক্তব্য দেয়া ও সমর্থকদের বিদ্রোহে প্ররোচিত করা, সহযোগিতা করা এবং পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়া। তবে ট্রাম্প এসব অভিযোগ মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু অভিযোগ অস্বীকার করলেই কি ‘বিপদ’ পিছু ছাড়বে?

মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভিসের (প্রতিনিধি পরিষদ) ক্ষমতাসীন দলের সদস্যদের নিয়ে গঠিত সিলেক্ট কমিটির এ সুপারিশ মানতে বাধ্য নয় মার্কিন বিচার বিভাগ। তবে ডেমোক্র্যাট দলীয় সদস্য জেমি রাসকিন বলছেন, এসব সুপারিশের বিপরীতে প্রচুর প্রমাণ তাদের হাতে আছে। তবে ক্যাপিটল হামলার ঘটনায় কংগ্রেস একাই তদন্ত করছে না, এ ব্যাপারে বিচার বিভাগের পৃথক তদন্তও চলমান।

বিচার বিভাগের তদন্তে কী ফলাফল আসবে তা বিবেচনার বাইরে রেখেও বলা যায়, যদি সিলেক্ট কমিটির সুপারিশ করা অভিযোগগুলো প্রমাণিত হয় তবে ট্রাম্পকে কয়েক কোটি ডলার জরিমানা, এমনকি তার ২০ বছরের কারাদণ্ডও হতে পারে। সবমিলিয়ে বিবেচনা করলে, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে কংগ্রেসের সিলেক্ট কমিটির অভিযোগ তার জন্য মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দেখা দেবে। বিরোধীদল ডেমোক্র্যাটিক পার্টিকে তো সুবিধা দেবেই, নিজের ঘর রিপাবলিকান পার্টিতেও তার জায়গা নড়বড়ে হয়ে যেতে পারে। তাই নতুন বছরের শুরুতেই যত দ্রুত সম্ভব ট্রাম্প তার গায়ে লেগে থাকা সব অভিযোগের কালিমা মুছে ফেলতে চাইবেন বলেই ধারণা করা যায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই রকম আরো কিছু জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 shadinota.net
Design & Development By Hostitbd.Com