ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি দেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আজ বৈঠকে বসবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বেলা ১২টার দিকে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এ নিয়ে এক ব্রিফিংয়ে
ধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই-আগস্টের ছাত্র আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল সংস্কার এবং তার সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের আগে বড় ধরনের সংস্কার বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রোববার (৮
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান ‘মেটা’কে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট কিছু দেশ থেকে পরিচালিত বিভ্রান্তিমূলক বা মিথ্যা প্রচারণা প্রতিরোধ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন,
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত সকল স্তরের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি এবং সরকারি-আধা সরকারি ও অন্যান্য সকল খাতকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার ওপর
এ সংলাপ বাংলাদেশে সম্প্রীতির বন্ধন সুদৃঢ় করার আশা জাগিয়েছে৷ তবে দুটি প্রশ্নও উঠেছে- এক, মাজার ভেঙে অনেকে ঘুরে বেড়ালেও চিন্ময় দাস কেন কারাবন্দি? দুই, আলোচিত এবং অত্যন্ত পরিচিত তিন সংগঠনের
গণহত্যার দায়ে মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিচার চান বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গারা। ন্যায়বিচার নিশ্চিত হলে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় গতি আসবে বলে আশা তাদের। জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানার জন্য আবেদন করায় আন্তর্জাতিক
দেশের চলমান নানান ইস্যুতে জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ লক্ষ্যে তিনি সব রাজনৈতিক দল, ছাত্র সংগঠন ও ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এর ধারাবাহিকতায়
‘আমার প্রতিবন্ধী সন্তানকে স্কুলে ভর্তি করিয়ে অবহেলার শিকার হই। সেই অবহেলা থেকে নিজেই একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করি। এখন সেটিতে ২৯৪ প্রতিবন্ধী শিশু শিক্ষাগ্রহণ করছে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সেবা ও শিক্ষার
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, সেনাবাহিনী দেশের ক্রান্তিকালে কাজ করে যাচ্ছে। দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। দেশ ও জাতির স্বার্থে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।রোববার (১ ডিসেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধা
একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বিচারিক আদালতের রায়কেও বাতিল ঘোষণা করেছেন আদালত। তবে