সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামী ১১ জানুয়ারি রাজধানীসহ সারা দেশের বিভাগীয় শহরে গণ-অবস্থান পালন করবে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো। তবে, পূর্বঘোষিত সময়ে আনা হয়েছে কিছুটা পরিবর্তন। সকাল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে ৬ মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। এর ফলে তাদের মুক্তিতে কোনও বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। তাদের জামিন
নয়াপল্টনে ছাত্র সমাবেশ করছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, রোববার (১ জানুয়ারি) দুপুর ২টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা শুরু হয় দুপুর আড়াইটায়। ছাত্রদলের
আওয়ামী লীগ-বিএনপি কোন রাজনৈতিক সমঝোতার সম্ভাবনা আছে কি? এই প্রশ্নে বিএনপির সঙ্গে এককভাবে কোন আলোচনার কথা উড়িয়ে দিলেও নির্বাচন কমিশন কি করে তা দেখতে চায় আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে সময়ের প্রয়োজনে
দেশের জনগণ সরকারের বিদায়ের ব্যবস্থা করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর,
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেছেন, আগামী ৩০ ডিসেম্বরের খেলায় বিএনপির জয় হবে। এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন নয়। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ শনিবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘সরকারের কাছে মেসেজ চলে গেছে, এ দেশের মানুষ আর ভোট চুরি মেনে নেবে না। জনগণ এবার ভোট চোরদের হাতেনাতে ধরে, নিজেদের
আওয়ামী লীগের আমন্ত্রণে দলটির ২২তম জাতীয় সম্মেলনে যোগ দেয়নি বিএনপি। তবে শরিক দলগুলোর নেতারা অংশ নিয়েছেন। শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সম্মেলন শুরু হয়। শুরুতে জাতীয় সংগীতের
দেশে বিএনপির নেতাকর্মীদের গণগ্রেফতার অব্যাহত বলে দাবি করেছে বিএনপি। নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের বক্তব্য রাখছেন সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স। শুক্রবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, জনগণ যখন তার অধিকার আদায়ে সক্রিয় হয়, সাহসী হয়, তখন তারা প্রস্তুত থাকে, বুক পেতে দেয় গুলি খাওয়ার জন্য। সেই জনগণকে কখনো