1. admin@kishorganjeralo.com : kishorganjeralo.com :
  2. admin@shadinota.net : shadinota net : shadinota net
ব্রেকিং নিউজ :

ইসরায়েলের হামলায় ব্যাপক হত্যাযজ্ঞের দাবি লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৬০ বার পঠিত

লেবাননের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, তার দেশে এখন যা হচ্ছে সেটি কার্যত ‘ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ’।

সশস্ত্র গোষ্ঠী হেজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলের দুইদিনব্যাপী টানা বিমান হামলার কারণে দেশটিতে বিপুল সংখ্যক হতাহত নাগরিককে নিয়ে লেবানিজ হাসপাতালগুলোকে সংগ্রাম করতে হচ্ছে।

স্বাস্থমন্ত্রী ডা. ফিরাস আবিয়াদ বিবিসিকে বলেছেন, এটা ‘পরিষ্কার’ যে সোমবারের হামলায় যে সাড়ে পাঁচশো মানুষ নিহত হয়েছেন তাদের অনেকেই নারী ও শিশুসহ বেসামরিক নাগরিক।

ইসরায়েল বলেছে, তারা শত শত হেজবুল্লাহ ঘাঁটিতে হামলা করেছে। তাদের অভিযোগ এই গোষ্ঠীটি আবাসিক এলাকায় নিজেদের অস্ত্র লুকিয়ে রেখেছে।

মঙ্গলবারের ইসরায়েলি হামলায় হেজবুল্লাহর রকেট ফোর্সের প্রধান নিহত হন।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, এই গোষ্ঠীটিই লেবাননকে ‘খাদের কিনারায়’ নিয়ে গেছে।

হেজবুল্লাহ ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে তিনশোর বেশি রকেট হামলা করে হামলার জবাব দিয়েছে এবং এতে ছয় জন আহত হয়েছে বলে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে।

যদিও কোন পক্ষের মধ্যেই পিছিয়ে আসার আগ্রহ দেখা যাচ্ছেনা।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বলেছেন, একটি সর্বাত্মক সংঘাতে যাওয়ার ‘আগ্রহ কারও মধ্যেই নেই’ এবং তিনি সংকটের ‘কূটনৈতিক সমাধান এখনো সম্ভব’ বলে উল্লেখ করেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস ‘লেবাননকে আরেকটি গাজায় পরিণত করা বিশ্ব মেনে নিতে পারবে না’ বলে সতর্ক করেছেন।
গাজা যুদ্ধের সূত্র ধরে গত প্রায় এক বছর ধরে ইসরায়েল ও হেজবুল্লাহর মধ্যে আন্তঃসীমান্ত লড়াই চলছে এবং এতে শত শত মানুষ মারা গেছেন।

নিহতদের বেশিরভাগই হেজবুল্লাহ যোদ্ধা। এছাড়া উভয় পক্ষে লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

হেজবুল্লাহ বলছে, তারা হামাসের সমর্থনে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে এবং গাজায় যুদ্ধবিরতি না হওয়া পর্যন্ত এটি তারা বন্ধ করবে না।

উভয় গোষ্ঠীই ইরান সমর্থিত এবং ইসরায়েল, যুক্তরাজ্যসহ আর অনেক দেশ তাদেরকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে বর্ণনা করে থাকে।

লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল এবং পূর্বাঞ্চলীয় বেক্কা উপত্যকা জুড়ে ইসরায়েলের বিমান হামলার কারণে সোমবার ছিলো ২০০৬ সালে ইসরায়েল-হেজবুল্লাহ যুদ্ধের পর এ যাবতকালে প্রাণহানির দিক থেকে সবচেয়ে সংঘাতময় দিন।

লেবাননের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, মোট যে ৫৫৮ জন মারা গেছেন, তার মধ্যে ৫০জন শিশু, ৯৪ জন নারী এবং বেশ কিছু স্বাস্থ্য কর্মী রয়েছেন।

এখন পঞ্চাশটিরও বেশী হাসপাতালে আহত এক হাজার ৮৩৫ জনের চিকিৎসা চলছে বলে জানান তিনি।
মঙ্গলবারের ইসরায়েলি হামলায় হেজবুল্লাহর রকেট ফোর্সের প্রধান নিহত হন।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, এই গোষ্ঠীটিই লেবাননকে ‘খাদের কিনারায়’ নিয়ে গেছে।

হেজবুল্লাহ ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে তিনশোর বেশি রকেট হামলা করে হামলার জবাব দিয়েছে এবং এতে ছয় জন আহত হয়েছে বলে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে।

যদিও কোন পক্ষের মধ্যেই পিছিয়ে আসার আগ্রহ দেখা যাচ্ছেনা।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বলেছেন, একটি সর্বাত্মক সংঘাতে যাওয়ার ‘আগ্রহ কারও মধ্যেই নেই’ এবং তিনি সংকটের ‘কূটনৈতিক সমাধান এখনো সম্ভব’ বলে উল্লেখ করেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস ‘লেবাননকে আরেকটি গাজায় পরিণত করা বিশ্ব মেনে নিতে পারবে না’ বলে সতর্ক করেছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই রকম আরো কিছু জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 shadinota.net
Design & Development By Hostitbd.Com