1. admin@kishorganjeralo.com : kishorganjeralo.com :
  2. admin@shadinota.net : shadinota net : shadinota net
নোটিশ :
গাজায় নৃশংসতা: ইসরায়েলি সঙ্গীতের সময় পিঠ দেখিয়ে ইতালীয়দের প্রতিবাদ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে চার ‘হাতিয়ার’: হামলা, মামলা, হুমকি, মব বিভাজন আর বিভক্তি যেন জাতীয় পার্টির নিয়তি আগামী মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সেবাস্তিয়ান লেকোর্নু কাতারে ইসরায়েলি বিমান হামলা, যা বললেন তারেক রহমান ডাকসু নির্বাচন ছাত্রশিবিরের সাদিক ভিপি, ফরহাদ জিএস, মহিউদ্দীন এজিএস নির্বাচিত ডাকসু নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলেন আবিদ নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জেন-জিদের পছন্দ র‍্যাপার থেকে রাজনীতিক হওয়া বালেন একীভূত হওয়া ব্যাংকগুলোতে আমানতকারীদের অর্থ সম্পূর্ণ সুরক্ষিত থাকবে : অর্থ উপদেষ্টা
ব্রেকিং নিউজ :
গাজায় নৃশংসতা: ইসরায়েলি সঙ্গীতের সময় পিঠ দেখিয়ে ইতালীয়দের প্রতিবাদ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে চার ‘হাতিয়ার’: হামলা, মামলা, হুমকি, মব বিভাজন আর বিভক্তি যেন জাতীয় পার্টির নিয়তি আগামী মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সেবাস্তিয়ান লেকোর্নু কাতারে ইসরায়েলি বিমান হামলা, যা বললেন তারেক রহমান ডাকসু নির্বাচন ছাত্রশিবিরের সাদিক ভিপি, ফরহাদ জিএস, মহিউদ্দীন এজিএস নির্বাচিত ডাকসু নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলেন আবিদ নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জেন-জিদের পছন্দ র‍্যাপার থেকে রাজনীতিক হওয়া বালেন একীভূত হওয়া ব্যাংকগুলোতে আমানতকারীদের অর্থ সম্পূর্ণ সুরক্ষিত থাকবে : অর্থ উপদেষ্টা

সমৃদ্ধ দেশ গড়ার অগ্রযাত্রায় মার্কিন সমর্থন আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২৭ মে, ২০২৪
  • ১২১ বার পঠিত

আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রায় মার্কিন সমর্থনের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (২৭ মে) সকালে গণভবনে আয়োজিত ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের এক সভায় এ আহ্বান জানান তিনি।

সভায় যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ২০২৬ সালে ‘স্বল্পোন্নত’ থেকে ‘উন্নয়নশীল’ দেশে পরিণত হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রায় অংশীদার হিসেবে থাকুন। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে একটি ‘স্মার্ট নেশন’ হয়ে উঠতে আকাঙ্ক্ষা পোষণ করি। এখানে আমাদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা বাড়াতে এবং আমাদের রপ্তানি ভিত্তি সম্প্রসারণে আপনাদের সমর্থন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশের জন্য প্রধান অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন সহযোগী যুক্তরাষ্ট্র। উভয় দেশের মধ্যে অনেক ক্ষেত্রেই, বিশেষ করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগে নিবিড় সম্পৃক্ততা রয়েছে। আমাদের যৌথ লক্ষ্য হলো আমাদের জনগণের জন্য পারস্পরিক সুবিধা এবং সমৃদ্ধি অর্জন করা। আমাদের ক্রমবর্ধমান দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং জনগণের মধ্যে মিথস্ক্রিয়ায়ও এটি প্রকাশ পেয়েছে।

আগামী দিনে এই অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা আরও বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে আমাদের রপ্তানির বৃহত্তম একক-দেশীয় গন্তব্য, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের বৃহত্তম উৎস এবং জ্ঞান ও প্রযুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। আমাদের প্রত্যাশা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং প্রযুক্তি স্থানান্তরের মাধ্যমে এবং পারস্পরিক সুবিধার জন্য একটি মসৃণ এবং অনুমানযোগ্য সরবরাহ শৃঙ্খল তৈরির মাধ্যমে আমাদের উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে দীর্ঘমেয়াদি অংশীদার হয়ে উঠবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

এ সময় নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইলস, ফার্মাসিউটিক্যালস, হালকা ও ভারী যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক সার, আইসিটি, সামুদ্রিক সম্পদ এবং চিকিৎসা সরঞ্জামসহ সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রগুলোতে মার্কিন ব্যবসায়ীদেরকে বিনিয়োগ করার আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী।

বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার ১০০টি ‘বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’ (এসইজেড) এবং ২৮টি হাই-টেক পার্ক প্রতিষ্ঠা করছে। এর মধ্যে কয়েকটি চালু রয়েছে। আইটি সেক্টরে এক মিলিয়নেরও বেশি ফ্রিল্যান্সিং আইটি পেশাদারসহ, বাংলাদেশ আইটি খাতে বিনিয়োগের জন্য সঠিক গন্তব্য। এখানে প্রতিযোগিতামূলক মজুরিতে তরুণ, দক্ষ এবং প্রাণবন্ত কর্মশক্তি পাওয়ার একটি বিশাল সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও, নিশ্চিত থাকুন যে নিজেদের বিনিয়োগ পরিবেশের উন্নতিতে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছি আমরা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ১৭০ মিলিয়ন মানুষের বাজার এবং এর ভৌগলিক অবস্থান এটিকে ৩ বিলিয়ন মানুষের বাজারের কেন্দ্রস্থলে রেখেছে। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে এর ক্রমবর্ধমান কানেকটিভিটি বাংলাদেশকে এই অঞ্চল এবং এর বাইরে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের জন্য একটি আদর্শ জায়গা করে তুলেছে। আমাদের ফোকাস এখন শুধু আঞ্চলিক নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বৈশ্বিক অংশীদারদের সঙ্গেও অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নত করা।

তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে বেশ কয়েকটি মেগা-অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছি আমরা, মেগা প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে পদ্মা নদীর ওপর সেতু, ঢাকায় মেট্রোরেল, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল, এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকায় একটি আধুনিক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, বিদ্যুৎকেন্দ্র। এগুলো আমাদের অভ্যন্তরীণ এবং আঞ্চলিক সংযোগ বাড়িয়েছে। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলোর একটি। বাংলাদেশ এখন ৩৫তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের অবস্থান ২৫তম হবে বলে অনুমান করা হয়েছে।

এদিকে সভা শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত উদ্যোগের কারণে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ বহুগুণ বেড়েছে। ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের প্রতিনিধিরাও তাদের বক্তব্যে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার বিষয়ে বেশ আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এক্ষেত্রে তারা কিছু জটিলতার কথা উল্লেখ করে সেগুলো সমাধানের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সঞ্চালনায় সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান স্টিভেন কোবোস, ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট অতুল কেশপ। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দীন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই রকম আরো কিছু জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 shadinota.net
Design & Development By Hostitbd.Com