1. admin@kishorganjeralo.com : kishorganjeralo.com :
  2. admin@shadinota.net : shadinota net : shadinota net

কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৪ শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কারিগরি শিক্ষায় জোর দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২ মে, ২০২৪
  • ৫ বার পঠিত

শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার বলেছেন, বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষিত হয়েও বেকার বসে আছে। তাদের চাকরি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তারা কী করে খাবে? তাদের যেন কর্মসংস্থান নিশ্চিত হয়, এ কারণেই কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার কথা বলা হচ্ছে। আমাদের অনেক ছেলেমেয়ে বিদেশে চলে যাচ্ছে। কারণ এদেশে কাজ করার সুযোগ কম। এসব শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কারিগরি শিক্ষার ওপর জোর দিচ্ছেন।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর ইন্সটিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪ উপলক্ষে ‘কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার মাধ্যমে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও ভিশন ২০৪১ এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জন’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এর আয়োজন করে।
কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার।

অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ বলেন, এদেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার খুবই প্রয়োজন। কেন না অনেকে অনেক বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেও সুযোগের অভাবে তারা তাদের জ্ঞানটা কাজে লাগাতে পারেন না। এটা দেশের জন্য একটা ব্যর্থতা। এদিক দিয়ে কারিগরি শিক্ষাকে কাজে লাগানোর সুযোগ রয়েছে।

মূল প্রবন্ধে আজিজ তাহের খান কারিগরি শিক্ষায় এনরোলমেন্ট বৃদ্ধির হার ও নীতিমালা সম্পর্কে আলোকপাত করে। এছাড়া তিনি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রযুক্তি ব্যবহারে সক্ষমতা অর্জনে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ভূমিকা ও উদ্যোগ তুলে ধরেন।

সভাপতির বক্তব্যে ফরিদ উদ্দিন আহমদ বলেন, কারিগরি সেক্টরের প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো ‘এনরোলমেন্ট’ বৃদ্ধি। ২০২২ খ্রিষ্টাব্দে শিক্ষার্থীদের এনরোলমেন্ট শতকরা ১৮ ভাগ। তবে এটা সঠিক চিত্র নয়। কেননা এনরোলমেন্ট বলতে আমরা কী বুঝি, তা এখনও সংজ্ঞায়িত করা হয়নি। এছাড়া আমাদের শিক্ষক সংকট রয়েছে। কেননা শিক্ষক নিয়োগে তিন থেকে চার বছর সময় লেগে যায়। এই সময়টা কমিয়ে আনতে হবে। এটা করা সম্ভব হলে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করতে উৎসাহিত হবে।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ, ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অব বাংলাদেশের (আইডিবি) সভাপতি একেএমএ হামিদ এবং ঢাকা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আজিজ তাহের খান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই রকম আরো কিছু জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 shadinota.net
Design & Development By Hostitbd.Com