মহান মে দিবস শ্রমিকদের পরিশ্রমের মূল্যায়ন করতে মালিকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মালিকদের বলবো বিলাসিতা কমিয়ে শ্রমিকদের দিকে একটু নজর দিক, সেটাই আমি চাই।
আজ ১ মে বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মহান মে দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কেউ শ্রমিকদের বঞ্চিত করলে, সে যেই হোক না কেন, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন হলেও তাকে আমরা ছাড়ি না, ছাড়ব না। শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করতে হবে, তাদের দেখতে হবে।
তিনি বলেন, মালিকদের বলবো বিলাসিতা কমিয়ে শ্রমিকদের দিকে একটু নজর দিন, সেটাই আমি চাই। আবার শ্রমিকদের বলবো, যে কারখানা আপনাদের ভাত কাপড়ের ব্যবস্থা করছে তাদের দিকেও দেখতে হবে কারও প্ররোচনা বা উষ্কানীতে নিজের রুটি-রুজির ক্ষেত্র যেন ধ্বংস না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে শ্রমিকদের।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কথা স্বরণ করছি যিনি আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়ে মে দিবস পালনের সুযোগ করে দিয়েছেন। মে দিবস শ্রমিকদের অধিকার আদায়ে সংগ্রামের একটি দিন। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু দিনটিকে ‘শ্রমিক সংহতি দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন।
শ্রমিকদের পরিশ্রমের মূল্যায়নে আওয়ামী লীগ সরকারের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শ্রমিকদের সুযোগ সুবিধার জন্য আমরা ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। শ্রমিকদের কল্যাণ দেখা আওয়ামী লীগের দায়িত্ব। আমাদের সবথকে বড় কাজ মানুষের কল্যাণ করা, আমরা আমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা যতবার ক্ষমতায় এসেছি ততবার মজুরি বাড়িয়েছি।
তিনি বলেন, আমরা শিল্প কারখানা যেন বন্ধ না হয় তার জন্য ব্যবস্থা নিয়েছি। পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশের মতো আমাদের দেশের নারীরা সমমজুরি পায়। আমাদের সময় নারী শ্রমিকদের সংখ্যা ৪৩ দশমিক ১ ভাগে বৃদ্ধি পেয়েছে। মেয়েরা সব জায়গায় কাজ করতে পারে। আমরা সেই সুযোগ তৈরি করে দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, কোভিড মহামারির সময় মালিকদের প্রণোদনা দেওয়ার পাশাপাশি শ্রমিকদের মোবাইল ফোনে সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা মহান মে দিবস শ্রমিকদের পরিশ্রমের মূল্যায়ন করতে মালিকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মালিকদের বলবো বিলাসিতা কমিয়ে শ্রমিকদের দিকে একটু নজর দিক, সেটাই আমি চাই।
আজ ১ মে বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মহান মে দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কেউ শ্রমিকদের বঞ্চিত করলে, সে যেই হোক না কেন, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন হলেও তাকে আমরা ছাড়ি না, ছাড়ব না। শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করতে হবে, তাদের দেখতে হবে।
তিনি বলেন, মালিকদের বলবো বিলাসিতা কমিয়ে শ্রমিকদের দিকে একটু নজর দিন, সেটাই আমি চাই। আবার শ্রমিকদের বলবো, যে কারখানা আপনাদের ভাত কাপড়ের ব্যবস্থা করছে তাদের দিকেও দেখতে হবে কারও প্ররোচনা বা উষ্কানীতে নিজের রুটি-রুজির ক্ষেত্র যেন ধ্বংস না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে শ্রমিকদের।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কথা স্বরণ করছি যিনি আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়ে মে দিবস পালনের সুযোগ করে দিয়েছেন। মে দিবস শ্রমিকদের অধিকার আদায়ে সংগ্রামের একটি দিন। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু দিনটিকে ‘শ্রমিক সংহতি দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন।
শ্রমিকদের পরিশ্রমের মূল্যায়নে আওয়ামী লীগ সরকারের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শ্রমিকদের সুযোগ সুবিধার জন্য আমরা ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। শ্রমিকদের কল্যাণ দেখা আওয়ামী লীগের দায়িত্ব। আমাদের সবথকে বড় কাজ মানুষের কল্যাণ করা, আমরা আমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা যতবার ক্ষমতায় এসেছি ততবার মজুরি বাড়িয়েছি।
তিনি বলেন, আমরা শিল্প কারখানা যেন বন্ধ না হয় তার জন্য ব্যবস্থা নিয়েছি। পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশের মতো আমাদের দেশের নারীরা সমমজুরি পায়। আমাদের সময় নারী শ্রমিকদের সংখ্যা ৪৩ দশমিক ১ ভাগে বৃদ্ধি পেয়েছে। মেয়েরা সব জায়গায় কাজ করতে পারে। আমরা সেই সুযোগ তৈরি করে দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, কোভিড মহামারির সময় মালিকদের প্রণোদনা দেওয়ার পাশাপাশি শ্রমিকদের মোবাইল ফোনে সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়েছি।
ট্যাগ: প্রধানমন্ত্রীমে দিবসতিনি বলেন, আমরা শিল্প কারখানা যেন বন্ধ না হয় তার জন্য ব্যবস্থা নিয়েছি। পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশের মতো আমাদের দেশের নারীরা সমমজুরি পায়। আমাদের সময় নারী শ্রমিকদের সংখ্যা ৪৩ দশমিক ১ ভাগে বৃদ্ধি পেয়েছে। মেয়েরা সব জায়গায় কাজ করতে পারে। আমরা সেই সুযোগ তৈরি করে দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, কোভিড মহামারির সময় মালিকদের প্রণোদনা দেওয়ার পাশাপাশি শ্রমিকদের মোবাইল ফোনে সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়েছি।
Leave a Reply